Bangla Proof Reading BPR1 about vedic

[hakrdinesh]

প্রভুপদ: জল, জল আনো। জল? তাই আজ একটি খুব শুভ দিন, ঠাকুরা ভক্তভিনোদার জন্মদিন। এখানে ঠাকুরা স্যাক-সিডি-আনন্দ ভক্তিভিনোদা ছবি। তিনি কৃষ্ণের কাছ থেকে এই শৃঙ্খলাভঙ্গির অন্যতম আচার্য ছিলেন। আমরা কৃষ্ণা থেকে একটি উত্তরাধিকারের টেবিল পেয়েছি, বংশ তালিকা। দুটি ধরণের বংশবৃত্তীয় টেবিল রয়েছে, সেমিনার একটি — পিতা, তাঁর পুত্র, তার পুত্র that এটি উপাদান বংশগত টেবিল। এবং এখানে একটি আধ্যাত্মিক বংশবৃত্তীয় টেবিল রয়েছে, শৃঙ্খলাবদ্ধ উত্তরসূরি। ঠিক কৃষ্ণের মতো। কৃষ্ণ, আদি পিতা, গডহেডের সর্বোচ্চ ব্যক্তিত্ব, তিনি ব্রহ্ম, ভগবান ব্রহ্মাকে বৈদিক জ্ঞান দিয়েছিলেন। তিনি নারদর সাথে কথা বললেন। নারদ ব্যাসার সাথে কথা বললেন। ব্যাস মাধ্বাচার্যের সাথে কথা বলেছিলেন। সুতরাং এই শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে, ছয় গোস্বামী ভগবান চৈতন্য থেকে ভগবান চৈতন্য এবং তেমনিভাবে ভক্তিভিনোদ ঠাকুর, নীচে এসে গৌরকিসোর দাস বাবাজি মহারাজ, তখন আমার আধ্যাত্মিক গুরু, তারপরে আমরা পরবর্তী প্রজন্ম, আমার শিষ্য।
সুতরাং একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ উত্তরসূরি আছে। এবং আচার্য্য, তারা কর্তৃপক্ষ। আমাদের জ্ঞান প্রক্রিয়া খুব সহজ। আমরা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এটি গ্রহণ। আমরা অনুমান করি না জল্পনা আমাদের সত্য জ্ঞান আসতে সাহায্য করবে না। ঠিক যখন আমরা সমস্যায় পড়ি, আইনী জড়িত অবস্থায় আমরা কিছু কর্তৃত্ব, আইনজীবীর কাছে যাই। আমরা যখন রোগাক্রান্ত হই তখন আমরা একজন চিকিত্সকের কাছে যাই, কর্তৃপক্ষ। কোন লাভ নেই, জল্পনা আছে। মনে করুন আমি কিছু আইনী জড়িত হয়ে পড়েছি। আমি কেবল অনুমান করি, "আমি এই পথে এবং সেভাবেই মুক্ত হব।" যে সাহায্য করবে না। আমাদের উকিলের কাছে যেতে হবে যিনি বিষয়গুলি জানেন এবং তিনি আমাদের নির্দেশ দেন যে "আপনি এটি করবেন না; তাহলে আপনি মুক্ত থাকবেন। " একইভাবে, আমরা যখন রোগাক্রান্ত, যখন আমি বাড়িতে অনুমান করি যে "আমার রোগটি এইভাবে এবং সেভাবে নিরাময় হবে," না। তা অকেজো। আপনি একজন অনুমোদিত চিকিত্সকের কাছে যান, এবং তিনি আপনাকে একটি দুর্দান্ত প্রেসক্রিপশন দেবেন, এবং আপনি নিরাময় হবেন। এটি জ্ঞানের প্রক্রিয়া। তবে আধুনিক যুগে লোকেরা মনে করে যে “আমি স্বাধীন, আমি স্বাধীন, এবং আমি নিজের সমাধান করতে পারি can” তা হ'ল উপদ্রব। এটা ভালো না. তাই অর্জুন যখন কৃষ্ণের সাথে বন্ধু হিসাবে কথা বলছিলেন, কিন্তু যখন দেখলেন যে এরকম কথা বলার কোনও সমাধান নেই তখন তিনি কৃষ্ণের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন। তিনি বলেছিলেন, শিষ্য তে ’হাম, আহম:" নিজেই আমি তোমার শিষ্য হয়ে তোমাকে সমর্পণ করি। " শিষ্য তে ’হাম সাধি মম প্রপণম্। প্রপণম মানে আত্মসমর্পণ। সুতরাং এটি বৈদিক আদেশ, আপনি যদি ট্রান্সইডেন্টাল জ্ঞান বা বিজ্ঞান ... "ট্রান্সসিডেন্টাল" অর্থ আপনার প্রত্যক্ষ উপলব্ধির সুযোগের বাইরে জানতে চান তা হ'ল।
সুতরাং আধ্যাত্মিক জ্ঞান আমাদের ইন্দ্রিয় অনুমানের আওতার বাইরে। সুযোগের উর্ধে. ঠিক যখন কোনও আত্মা, কেবলমাত্র একটি আধ্যাত্মিক স্ফুলিঙ্গ এই দেহটি ছেড়ে যায়, আপনি দেখতে পাচ্ছেন না। অতএব, পুরুষদের নাস্তিক শ্রেণি, তারা অনুমান করে যে "একটি আত্মা থাকতে পারে; আত্মা থাকতে পারে না। " বা, "শারীরিক ক্রিয়াটি এইভাবে চলছিল; এখন এটি বন্ধ রক্তের দেহগুলি এখন বন্ধ হয়ে যায়। এটি আর লাল নয়; ইহা সাদা; অতএব জীবন ... ”এগুলি জল্পনা। এটি প্রকৃত জ্ঞান নয়। কর্তৃত্বের কাছ থেকে প্রকৃত জ্ঞান আপনি পান, কৃষ্ণ। সে বলে, তথ দেহন্তর-প্রপ্তির ধীরাস তত্র ন মুহতি। যেমন আত্মা বিভিন্ন পর্যায়ে চলেছে through দেহিনো ’স্মিন ইয়াত দেহে। দেহ, দেহা মানে এই দেহ। অসমিন দেহে, এই দেহে দেহি আছে। দেহি মানে এই দেহের মালিক কে। এটাই আত্মা। শৈশব, বাল্যকাল, শৈশব, কৈশর, বার্ধক্যের মধ্য দিয়ে। সবাই, আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি একটি শিশু ছিলেন, আপনি একটি শিশু ছিলেন, আপনি একটি ছেলে ছিলেন। এখন আপনি যুবা বা বৃদ্ধ। সুতরাং আপনি সেখানে আছেন। আপনি যখন বিভিন্ন ধরণের দেহের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তেমনিভাবে, আপনি যখন এই দেহটি ত্যাগ করেন তখন আপনি অন্য একটি দেহ গ্রহণ করেন। অসুবিধা কি? তথ দেহন্তর-প্রপ্তির ধীরাস তত্র ন মুহতি। বিস্মিত হওয়ার কোনও প্রশ্নই আসে না, আত্ম, আত্মার স্থানান্তর কীভাবে ঘটে। প্রাণবন্ত উদাহরণ আছে। কেবল আপনার সামান্য বুদ্ধি প্রয়োজন। আচার্যের নির্দেশের মাধ্যমে সেই বুদ্ধি বিকাশ লাভ করে। সুতরাং, বৈদিক আদেশ নিষেধ অনুমান দ্বারা জ্ঞান অর্জন নয়। তা অকেজো। অথপি তে দেব পদ্মবুজা-দ্বায়াম জনতি তত্ত্বম প্রসাদ-লাসানুগ্রহীত এভা হি, না কন্যা একো ’পাই সিরাম ভিসিনওয়ান। সিরাম ভিসিনওয়ান। সিরাম মানে হাজার হাজার বছর ধরে আপনি অনুমান করতে পারেন; আপনি cannotশ্বর কি বুঝতে পারবেন না। সেটা সম্ভব না. তবে যদি আপনি ভক্তের কাছ থেকে জ্ঞান পান তবে তিনি আপনাকে সরবরাহ করতে পারেন। অতএব বৈদিক আদেশ হ'ল তদ-জ্ঞান… (বিরতি)… তদ-জ্ঞান বোঝার জন্য ... বিজ্ঞান মানে বিজ্ঞান।

[hakrdinesh]

Kindly proof read this, Prabhu